মগবাজারে বিকল ট্রাককে দুই ট্রেনের ধাক্কা
প্রকাশ : ১২ জানুয়ারি ২০১৯ | আপডেট : ১২ জানুয়ারি ২০১৯

দুই ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়ে মুচড়ে যাওয়া ট্রাক। সংগৃহীত ছবি
সমকাল প্রতিবেদক
রাজধানীর মগবাজারে রেললাইনের ওপর বিকল হয়ে যাওয়া একটি ট্রাক দুটি ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়ে মুচড়ে গেছে। শনিবার ভোর ৫টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
তবে এ দুর্ঘটনায় হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ভোরে মগবাজার রেলগেট পার হওয়ার সময় ট্রাকটির ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়। ট্রাকচালক ট্রাকটি সচল করতে না পারায় সেটি রেললাইনের ওপর রেখে নিরাপদ স্থানে চলে যান। কিছুক্ষণ পর সিলেট থেকে আসা কমলাপুরগামী উপবন এক্সপ্রেস ট্রাকটিকে ধাক্কা দেয়। ট্রেনের ধাক্কায় ট্রাকটি ১০ মিটার দূরে গিয়ে অপর লাইনে পড়ে। পরে অপর লাইনে কমলাপুর থেকে জামালপুরগামী বলাকা এক্সপ্রেস ট্রাকটিকে আবার ধাক্কা দিলে তা দুমড়ে-মুচড়ে যায়।
ঢাকা রেলওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইয়াসিন ফারুক বলেন, ভোর ৫টার দিকে বলাকা এক্সপ্রেসের ধাক্কায় ট্রাকটি দুমড়ে মুচড়ে যায়।ট্রাকটিকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। ঘটনার সময় রেলের কর্তব্যরত গেটম্যান কোথায় ছিল তা খোঁজ করা হচ্ছে।
© স্বত্ব | সমকাল ২০০৫ - ২০১৮
মন্তব্য যোগ করুণ
↓
পরের
খবর
বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ ভাষাশহীদদের
আরও খবর

শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে বৃহস্পতিবার ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে সর্বস্তরের মানুষ— সমকাল
সমকাল প্রতিবেদক
ভোর হতেই দেশের সব রাজপথ যেন মিশে যায় শহীদ মিনারে। মায়ের ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জয়ী বীর বাঙালি জাতি আবারও বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ করে তার গর্বিত পূর্বসূরিদের।
দেশের উন্নয়ন ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখা, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা আর সমাজে শান্তির সুবাতাস বইয়ে দেওয়ার অঙ্গীকারে বৃহস্পতিবার সারাদেশে পালিত হলো মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস।
রাজধানী থেকে শুরু করে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের শহীদ মিনারের বেদিগুলোও এদিন ভরে ওঠে ফুলেল শ্রদ্ধায়। ফাল্গুন ভোরের হিম হাওয়ায় নগ্ন পদে সবাই ছুটে যান শহীদ মিনারে। দুপুর অবধি রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ছিল লাখো মানুষের ঢল। মা, মাটি, দেশ আর মাতৃভাষার প্রতি বাঙালির অপরিসীম মমত্ববোধের চিরায়ত প্রকাশ ঘটে এদিন। ভাষার জন্য আত্মোৎসর্গকারী শহীদদের প্রতি শিশু-কিশোর, বৃদ্ধ, যুবা, তরুণ-তরুণী, পাহাড়ি, বাঙালি, ভিনদেশি, ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে সবাই সারিবদ্ধভাবে শহীদ বেদিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এ সময় সবার কণ্ঠে ছিল অমর একুশের কালজয়ী সেই গান 'আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি...।'

বুধবার মধ্যরাতে ঘড়ির কাঁটা ১২টা ছোঁয়ার আগেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতাকর্মীদের সারি দেখা যায় শহীদ মিনারে। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীসহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের শ্রদ্ধা নিবেদনের পর্ব শেষ হলে শহীদ মিনার সবার জন্য খুলে দেওয়া হয়। তবে শ্রদ্ধার্ঘ্য অপর্ণের জন্য বৃহস্পতিবার সকালে নামে মানুষের ঢল। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে আসা সর্বস্তরের মানুষের সারি আরও দীর্ঘ হয়। এই দিনে বাঙালির শোককে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে বুধবার রাতের চকবাজারের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড। আগুনে পোড়া শতাধিক হতাহতের স্বজনের দুঃখ-বেদনা যেন সালাম-বরকতদের শোকে লীন হয়ে তৈরি করে মর্মন্তুদ এলিজি। চকবাজারের আগুনে স্বজনহারাদের হাহাকার ঢাকা মেডিকেল কলেজের করিডোর আর মর্গ পেরিয়ে এসে মেশে শহীদ মিনারের অর্ধনমিত জাতীয় পতাকায়, প্রভাতফেরির কালো পোশাকে।
একুশের প্রথম প্রহরে কেন্দ্র্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ভাষাশহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রাত ১২টা ১ মিনিটে প্রথমে রাষ্ট্রপতি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এরপরই শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী। এরপর স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলীয় প্রধান হিসেবে আওয়ামী লীগের মন্ত্রিপরিষদের সদস্য ও দলের শীর্ষ নেতাদের নিয়ে শহীদ বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এরপর একে একে শ্রদ্ধা জানান ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া, বিরোধীদলীয় উপনেতা জিএম কাদের, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন প্যানেল মেয়র মোস্তফা কামাল। সহকর্মীদের নিয়ে ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আখতারুজ্জামান। শ্রদ্ধা জানান ঢাকার বিভিন্ন মিশনের কূটনীতিক, একাত্তরের সেক্টর কমান্ডার এবং মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের নেতারা। শহীদ বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন সৈনিক, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, সেনা, নৌ, বিমানবাহিনী, পুলিশ, র্যাবসহ বিভিন্ন সংগঠন। বিশিষ্টজনের শ্রদ্ধা জানানোর পর সবার জন্য উন্মুক্ত হয় শহীদ মিনার।

বিশিষ্টজনের প্রতিক্রিয়া: বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় শহীদ মিনারে ফুল দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী প্রমুখ। শ্রদ্ধা নিবেদনের পর ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলেন, বিশ্বের ৩৩ কোটি বাংলা ভাষাভাষী মানুষের মাতৃভাষা বাংলা। ভাষার দিক দিয়ে এর অবস্থান সপ্তম। তাই বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষার দাবি গোটা জাতির। এ বিষয়ে সরকার কাজ করছে।
তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, ভাষাশহীদরা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। তাদের অবদানে আজ বাংলা ভাষা বিশ্ব দরবারে স্বীকৃতি পেয়েছে। ভাষা আন্দোলনের পথ ধরেই এসেছে স্বাধীনতা।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে দলটির নেতাকর্মীরা বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় ভাষাশহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। পুষ্পস্তবক অর্পণের পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, গণতন্ত্র হরণ করে সরকার একুশের চেতনাকে ভূলণ্ঠিত করেছে। এ সময় তিনি দলীয় চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ বিরোধী নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবি জানান।
বিভিন্ন সংগঠনের শ্রদ্ধা নিবেদন: সভাপতি এ. কে. আজাদের নেতৃত্বে একুশের প্রথম প্রহরে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানায় ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন। প্রথম প্রহরে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে শ্রদ্ধা জানায় জাসদের দুই অংশ, ওয়ার্কার্স পার্টি, সিপিবি, সাম্যবাদী দল, বাসদ, গণতন্ত্রী পার্টি, ন্যাপসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। ছাত্র সংগঠনগুলোর মধ্যে শ্রদ্ধা জানায় ছাত্রলীগ, ছাত্র ইউনিয়ন, ছাত্রমৈত্রী, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট। ভোরে নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন (ইসি) কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায়। এ সময় নির্বাচন কমিশনার কবিতা খানম, ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

আরও শ্রদ্ধা জানায় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট), জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, ইডেন মহিলা কলেজ, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকার সরকারি মাদ্রাসা-ই-আলিয়া, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক), বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র, বাংলাদেশ সরকারের আইসিটি ডিভিশন, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি), রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ে, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ, রাজউক ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স সমিতি ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ), ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি, জাতীয় প্রেস ক্লাব, সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্ট, সামাজিক মহিলা ফোরাম, রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি, শিল্পকলা একাডেমি, উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী, কেন্দ্রীয় খেলাঘর আসর, বাংলা একাডেমি, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, মহিলা পরিষদ, ছাত্রদল, শ্রমিক দল, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুবলীগ, ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স (আইবি), ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স (আইডিবি), বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় গার্হস্থ্য নারী শ্রমিক ইউনিয়নস, ঢাকা নার্স কলেজ, বাংলাদেশ এনজিও ফেডারেশনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন। শহীদ মিনারের পাশাপাশি আজিমপুর কবরস্থানে ভাষাশহীদদের কবরেও শ্রদ্ধা জানায় আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন।
© স্বত্ব | সমকাল ২০০৫ - ২০১৮
সংশ্লিষ্ট খবর
↓
পরের
খবর
সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষকদের সমন্বয় বদলির নির্দেশ
আরও খবর
প্রকাশ : ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

সমকাল প্রতিবেদক
পুরনো সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পড়াশোনার মান নতুন সরকারি হওয়া বিদ্যালয়গুলোর চেয়ে ভালো। এমন ধারণা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের। নতুন সরকারি হওয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা আগের বেসরকারি রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন। সে সময় নানাভাবে প্রভাব ও তদবিরের জোরে অনেক অযোগ্য শিক্ষকও অনায়াসে চাকরি পেয়েছেন।
নতুন সরকারি হওয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের লেখাপড়ার মান বাড়াতে তাই নতুন উদ্যোগ নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নতুন করে সরকারি হওয়া বিদ্যালয় ও আগে থেকেই সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষকদের মধ্যে পারস্পরিক বা সমন্বয় বদলি করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার।
২০১৩ সালে জাতীয়করণ হওয়া ২৬ হাজার ১৯৩টি বেসরকারি রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা এত দিন অন্য সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বদলি হতে পারতেন না। এর ফলে এসব বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান 'কাঙ্ক্ষিত মাত্রায়' নিয়ে যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না জানিয়ে গত বুধবার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় নতুন ও পুরনো বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের পার্শ্ববর্তী বিদ্যালয়ে সমন্বয় বদলি করে আগামী ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে তা মন্ত্রণালয়কে জানাতে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরকে নির্দেশ দিয়েছে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৩ সালে একযোগে ৩৬ হাজার ১৬৫টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে জাতীয়করণ করেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৩ সালে ২৬ হাজার ১৯৩টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে সরকারি করে দেন। বর্তমানে বাংলাদেশে ৬৫ হাজার ৫৯৩টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে পাঠানো প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওই নির্দেশে বলা হয়েছে, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে প্রতিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মানসম্মত ও একীভূত শিক্ষা নিশ্চিতকরণে সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। কিন্তু লক্ষ্য করা যাচ্ছে, নতুন জাতীয়করণ হওয়া বিদ্যালয়গুলোতে শুধু আত্তীকরণকৃত শিক্ষকদের দ্বারা পাঠদান কার্যক্রম চলায় সেসব বিদ্যালয়ে শিক্ষার মান কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় নিয়ে যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। প্রতিটি বিদ্যালয়ে মানসম্মত ও একীভূত শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে পুরনো সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও নতুন জাতীয়করণকৃত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্যে সমন্বয় সাধন করা জরুরি বলে প্রতীয়মান হচ্ছে।
© স্বত্ব | সমকাল ২০০৫ - ২০১৮
সংশ্লিষ্ট খবর
↓
পরের
খবর
শোক সন্তপ্ত পরিবারের পাশে থাকার অঙ্গীকার আইনমন্ত্রীর
আরও খবর
প্রকাশ : ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

ফাইল ছবি
সমকাল প্রতিবেদক
পুরান ঢাকায় চকবাজার এলাকায় মর্মান্তিক অগ্নিকাণ্ডে হতাহতের ঘটনায় গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
এই প্রাণহানির ঘটনায় বৃহস্পতিবার এক শোক বার্তায় তিনি বলেন, ঘটনাটি খুবই মর্মান্তিক ও বেদনাদায়ক। শোক সন্তপ্ত পরিবারকে সমবেদনা জানানোর ভাষা আমার জানা নেই। তবে এই দুঃখের সময় আমি তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার করছি।
এ সময় নিহতদের রুহের মাগফেরাত কামনা করেন মন্ত্রী।
© স্বত্ব | সমকাল ২০০৫ - ২০১৮
© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
টাইমস মিডিয়া ভবন (৫ম তলা) | ৩৮৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা - ১২০৮ । ফোন : ৫৫০২৯৮৩২-৩৮ | বিজ্ঞাপন : +৮৮০১৯১১০৩০৫৫৭ (প্রিন্ট পত্রিকা), +৮৮০১৮১৫৫৫২৯৯৭ (অনলাইন) । ইমেইল: ad.samakalonline@outlook.com